রোহিঙ্গা প্রত্যাবসন নিয়ে চলতি মাসের ১৯ তারিখ চীনের মধ্যস্থতায় সচিব পর্যায়ে ঢাকা-নেপিদো-বেইজিং ত্রিপক্ষীয় বৈঠক ঢাকায় অনুষ্ঠিত হবে বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্র মন্ত্রী ডক্টর এ কে আব্দুল মোমেন। এরপরই প্রত্যাবাসন শুরু হবে বলে আশা করেন মন্ত্রী।
সম্প্রতি বাংলাদেশে আশ্রয় নেয়া বাকি দুই লাখ ত্রিশ হাজার রোহিঙ্গার তালিকা মিয়ানমারকে দেয়া হয়েছে বলেও জানান পররাষ্ট্রমন্ত্রী। এ নিয়ে প্রায় সাড়ে আট লাখ রোহিঙ্গার তালিকা দেশটির কাছে হস্তান্তর করা হলো।
করোনা ও নির্বাচনের দোহাই দিয়ে রোহিঙ্গা প্রত্যাবসন নিয়ে গত বছর বাংলাদেশের সাথে কোন বৈঠকে বসেনি মিয়ানমার। চলতি বছরের শুরুতেই বৈঠকের কথা থাকলেও চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর মিয়ানমার সফরের কারণে তা হয়নি। অবশেষে চীনের মধ্যস্থতায় ১৯ জানুয়ারি ঢাকায় প্রত্যাবাসন বৈঠক অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে বলে জানালেন পররাষ্ট্র মন্ত্রী ডক্টর এ কে আব্দুল মোমেন।
বাংলাদেশে আশ্রিত রোহিঙ্গাদের তালিকা মিয়ানমারকে দিলেও প্রত্যাবাসনে দেশটির আন্তরিকতার অভাবকে দায়ী করেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী।
এর আগে রাজধানীতে সুরের ধারা সংগঠনের পৌষ উৎসবের উদ্বোধন করেন ড. এ কে আব্দুল মোমেন।