করোনাকালে পোশাক খাতে চাকরি হারিয়েছেন তিন লাখ ৫৭ হাজার শ্রমিক। এই সময়ে বন্ধ হয়েছে ২৩২টি কারখানা, যার মধ্যে বিজিএমইএ-ভুক্ত কারখানা রয়েছে ১৮০টি। এসব তথ্য বেরিয়েছে এসেছে সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ-সিপিডির গবেষণায়।
মহামারী করোনার সময়ে পোশাক খাতের সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে গবেষণা করে সিপিডি। গবেষণা প্রতিবেদনে উঠে এসেছে, করোনাকালে পোশাক কারখানা সংকোচিত হয়েছে ১১ শতাংশ। কেবল ৭০ শতাংশ কারখানা বেতন দিতে পেরেছে শ্রমিকদের।
কর্মহীন গার্মেন্টস কর্মীরা
ভার্চুয়াল আলোচনায় অংশ নিয়ে সংসদ সদস্য শিরীন আখতার বলেন, পোশাক খাতকে এগিয়ে নিতে নতুন করে ভাবতে হবে। করোনা পরবর্তী পোশাক খাতের সাথে শ্রমিকদের খাপ খাওয়াতে প্রশিক্ষণ বাড়ানোর ওপর জোর দেন তিনি। বিকেএমইএ সহ-সভাপতি মোহাম্মদ হাতেম দাবি করেন, মাত্র ১০ শতাংশ কারখানা লাভে রয়েছে। আর ৮০ শতাংশ কারখানা লোকসানের মধ্যেও উৎপাদন চালিয়ে নিচ্ছেন মালিকরা।