এনআরবি গ্লোবাল ব্যাংক ও রিলায়েন্স ফাইন্যান্স লিমিটেডের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক পিকে হালদারের সঙ্গে বিদেশে অর্থপাচারে সহযোগিতা করেছেন আরো ৮৩ জন। এসব অর্থ পাচার হয়েছে সিঙ্গাপুর, কানাডা ও ভারতে।
শনিবার হাইকোর্টে এ সংক্রান্ত একটি প্রতিবেদন দিয়েছে বাংলাদেশ ফিন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেনস ইউনিট-বিএফআইইউ। অন্যদিকে, গত সোমবার দুদকের জব্দ করা ৭৬৯ কোটি টাকার বিষয়ে পিকে হালদারের সহযোগী বাসুদেব ব্যানার্জী ও পাপিয়া ব্যানার্জীকে জিজ্ঞাসাবাদের কথা থাকলেও দুদকে হাজির হননি কেউ।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রতিবেদন অনুযায়ী সব মিলে দশ হাজার দুইশ’ কোটি টাকার দুর্নীতি হয়েছে। এর মধ্যে পিকে হালদারের ৪০টি ব্যক্তিগত ব্যাংক হিসাবে ঋণ নেওয়া ছাড়াও তার মা লীলাবতী হালদারের তিনটি ব্যাংক হিসাবে একশ’ ৬০ কোটি টাকা জমা হয়। একইভাবে স্বজনদের বিভিন্ন কোম্পানির নামে করা এনআরবি গ্লোবাল ব্যাংকের সাবেক এমডি পিকে হালদার ও তার সহযোগীদের ১৭টি ভুয়া কোম্পানিতে থাকা ৫৮টি ব্যাংক হিসাবে অস্বাভাবিক লেনদেন হয়।