জনসমাগম না থাকায় যেন সুনশান নিরবতা উত্তরাঞ্চল। গণপরিবহন বন্ধ হওয়ায় সড়ক-মহাসড়কগুলো করছে খাঁ-খাঁ।এই অঞ্চলের অর্থনীতির মূলশক্তি সড়ক পথ। করোনার স্থবিরতায় এখন মন্দা ভাব সবখানে। নিত্য পণ্যের বাজারেও জ্বলছে আগুন। পরিস্থিতি স্বাভাবিক না হলে বড় বিপর্যয় ঘটতে পারে অর্থনীতিতে,আশঙ্কা ব্যবসায়ী নেতাদের। করোনার সংক্রমন সর্তকতায় ফাঁকা উত্তরের পথ-ঘাট। ঘুরছেনা গাড়ির চাকা। বন্ধ বেশির ভাগ ব্যবসা প্রতিষ্ঠান। সংক্রমন ঠেকাতে তৎপর সরকারি ও বে-সরকারি দপ্তরগুলো। রাস্তা-ঘাট আর ঘনবসতি এলাকায় জীবানুনাশক স্প্রে করা হচ্ছে । প্রানঘাতি এই ভাইরাসের সতর্কতামূলক ব্যবস্থার অংশ হিসেবে বৃহস্পতিবার থেকে গণপরিবহন হয়েছে বন্ধ। যদিও সরকারি নির্দেশের একদিন আগেই ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখেছেন রংপুরের ব্যবসায়ী নেতারা।
পরিবহন বন্ধ হওয়ায় বেকার সাধরন মানুষরা। এর প্রভাব পরেছে নিত্যপণ্যের বাজারেও। বিশেষ করে অস্থির চালের বাজার। করোনার থাবায় জেলার কর্মহীন মানুষদের চিকিৎসাসহ খাদ্যে সহযোগিতার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে জেলা প্রশাসন। বিভাগের আট জেলার ৫৮ উপজেলায় চলাচল করে ৭০ হাজারের মত গণপরিবহন। আছে ছোট-বড় মিলে দুই সহস্রাধিক শিল্প-কল কারখানাসহ ব্যবসা প্রতিষ্ঠান। এই অঞ্চলের এক দিনের স্থবিরতায় লোকসান হয় গড়ে প্রায় ২০ কোটি টাকা।