মিয়ানমারের দ্বিতীয় সাধারণ নির্বাচনেও প্রতিদ্বন্দ্বিতায় এগিয়ে আছেন অং সান সু চি। ফলে রোহিঙ্গা সমস্যার নীতিগত পরিবর্তনের সম্ভাবনা দেখছেন না বিশ্লেষকরা। করোনা পরিস্থিতিতে রবিবার সকাল ৬টা থেকে স্বাস্থ্যবিধি মেনে ভোটগ্রহণ শুরু হয়। চলে বিকাল ৪টা পর্যন্ত। এরপরই শুরু হয় ভোট গণণা। সবশেষ হিসাব-নিকাশে বলা হচ্ছে, সংখ্যাগরিষ্ঠতা দিক থেকে এগিয়ে আছে, শান্তিতে নোবেল বিজয়ী অং সান সুচির দল ন্যাশনাল লিগ ফর ডেমোক্রেসি-এনএলডি। এরই মধ্যে বিজয় উল্লাস করতে শুরু করেছেন সুচির সমর্থকরা।
এদিন সবচে’ কম ভোট পড়েছে রাখাইন রাজ্যে। তবে সেখানকার ভোট কেন্দ্রগুলোতে প্রাপ্ত ফলাফলে এগিয়ে আছে এনএলডি। এতে ফের ক্ষমতায় বহাল থাকার সম্ভাবনা বেশি সুচির। ফলে রোহিঙ্গা সংকট নিয়ে বড় ধরনের নীতিগত পরিবর্তনের তেমন কোনো সম্ভাবনা নেই বলে শঙ্কা প্রকাশ করছেন বিশ্লেষকরা।