বাংলাদেশ এ পর্যন্ত করোনা ভাইরাসের ৩০৪টি জিনোম সিকোয়েন্স কর হয়েছে বলে জানিয়েছেন, বিসিএসআইআর এর চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. আফতাব আলী শেখ।
বুধবার সকালে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ তথ্য জানান। বিসিএসআইআর চেয়ারম্যান আরো জানান, জিএসএইডে সিকোয়েন্সের তথ্য জমা দেয়া হয়েছে। তবে, সব সিকোয়েন্সের ক্লিনিক্যাল ডাটা সস্পন্ন হয়নি। সেটি করা গেলে করোনা ভাইরাস সম্পর্কে আরো বিস্তারিত জানা যাবে। তিনি বলেন, জিনোম সিকোয়েন্স করার বিষয়টিকে স্বীকৃতি দিয়েছে আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম সিএনএন। এটি প্রতিষ্ঠানটির জন্য বড় অর্জন বলেও দাবি করেন তিনি। এ পর্যন্ত করা সিকোয়েন্সে কি ধরনের ভিন্নতা পাওয়া গেছে – এমন প্রশ্নের জবাবে বিসিএসআইআর চেয়ারম্যান বলেন, পাঁচ থেকে ছয়টি আলাদা বৈশিষ্ট্যের ভাইরাস পাওয়া গেছে। জানান, এ সম্পর্কিত বিস্তারিত কিছু বলার সময় আসেনি।